খাদ্য উৎপাদনঃ নিম্নলিখিত পন্হা অবলম্বন করে খাদ্য উৎপাদন বৃদ্বি করা যেতে পারেঃ
০১।উচ্চ ফলনশীল ইরি ও বি,রি, ধান চাষ করে খাদ্য উৎপাদনের পরিমান বৃদ্বি করা যেতে পারে।সাধারন জাতের স্হানীয় ধান অপেক্ষা ইরিধানের একর প্রতিফলন তিনচার গুণ বেশী্।তাই এই ইরি ধানের চাষকে জনপ্রিয় করার তোলার সর্বাত্থক প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে।
০২।অধিক শস্য ফলানোর জন্য সেচ ব্যবস্হা অত্যন্ত প্রয়োজন।আমাদের দেশে নদ- নদী খাল-বিলও পুকুরের অভাব নেই।তাই কৃত্রিম উপায়ে পানি সেচের মাধ্যমে কৃষকেরা তাদের শস্যোৎপাদন বাড়াতে পারে।শুধু তাই নয়, একই জমি হতে তারা বৎসরে তিনটি ফসল তুলতে পারে ।
০৩। আমাদের দেশে অনেক অনাবাদী জমি রয়েছে। অনাবাদী জমি উদ্বার করে আবাদী জমির পরিমান বাড়াতে হবে।
০৪।শস্য সংরক্ষণ ও কীটপতঙ্গ দমনের ব্যাপারে উপজেলা কৃষি বিভাগের মাধ্যমে কার্যকর গ্রহনের সুযোগ রয়েছে।
০৫।খদ্য উৎপাদন বৃদ্বি করতে হলে কৃষি ব্যবস্হার পুনগঠর্নও কৃষক সমাজকে সংগঠিত করতে হবে।যান্ত্রিক চাষ ও কৃষি খামার ভিত্তিক খাদ্য উৎপাদন বৃদ্বির উপর সরকারকে জোর দিতে হইবে।ইউনিয়ন পর্যাযে নতুন উদ্বাবিত বিভিন্ন শস্যেরজাতকে পরিচিতও জনপ্রিয় করার লক্ষ্যে কৃষি বিভাগ প্রদর্শনী খামার স্হাপন করতে হবে।
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS